Wednesday, January 3, 2018

পর্দা প্রসঙ্গে

ইসলামধর্মের প্রচারকরা প্রচারনার পক্ষে কারন হিসাবে পর্দাকে উপস্থাপন করে, যদিও ধর্মটিই আদৌ সত্য নাকি মিথ্যা সে প্রশ্ন তুললে সেখান থেকে তাদের পলায়ন অথবা গালি+অস্ত্র হামলা দ্রুত শুরু হয়ে যায়। পর্দার বিষয়তে ইসলামে পুরুষদের জন্য সতর ঢাকার যে নিয়ম, তাতে পুরুষদের যৌন উদ্রেককারী অংশগুলো আদৌ ঢাকেনা ও সে সতর ঢাকা পুরুষ দেখলে নারীরা যৌনাবেগ অনুভব করা শুরু করে। পর্দার পুরো নিয়মটাতে কেবল নারীর কিছু অংশ ঢাকানোর এক ব্যর্থ চেষ্টা করা হয়েছে যা আদৌ কাজ করেনা কারন বস্তাতে বন্দিকে দেখলে মগজের ভেতরে "সে নারী" উত্তরটা চলে আসলেই পুরুষের যৌনতা জাগে যা যৌনবিজ্ঞানের গবেষনাতে বের হয়েছে। যৌনবিজ্ঞান অনুযায়ী নারী সন্তান হওয়ানো X chromosome পুরুষের বীর্য়ে যা তাই থাকছে কিন্তু পুরুষ সন্তান হওয়ানো Y chromosome কমছে প্রতিবার যখন তারা বীর্য বের করছে, যে পদ্ধতিতে হোক। ফলে এমন জগত তৈরি হয়ে যাচ্ছে যেখানে নারী সংখ্যাগরিষ্ঠ হয়ে যাচ্ছে ও পুরুষ বিলুপ্ত হয়ে যাচ্ছে। সেরকম নারীগরিষ্ঠ জগতে সতর ঢাকা পুরুষ গনধর্ষিত হবার মতো পরিবেশ হবে ইসলামি পর্দাপ্রথাতে। ইসলামি প্রচারকরা যদি এই গবেষনাগুলোকে ভুল প্রমান করতে না পেরে হা হা হে হে গালিগালাজ ও হামলার চেষ্টা করে, তাহলে তারা সন্ত্রাসি প্রমানিত।

No comments:

Post a Comment