Sunday, December 29, 2515

internet radio page

Thursday, December 6, 2018

what happened in 2013

বাংলাদেশে দেশ স্বাধীন হবার আগে থেকে, সম্ভবত বৃটিশদের যুগ থেকে, একদিকে আমেরিকানপন্থি ধনতান্ত্রিক অর্থাৎ খাও দাও ফুর্তি করো স্টাইল করো ঘুরো, দুনিয়াটা মস্তবড়, অন্যদিকে সোভিয়েত ইউনিয়নপন্থী কেউ খাবে কেউ খাবেনা তা হবেনা, কামানোর নামে শোষন বন্ধ করতে হবে অস্ত্রহাতে বিপ্লব করে, উৎপাদনব্যবস্থার মালিকানা গনকরন করতে হবে, এই সমাজতন্ত্রী অর্থাৎ communist দের মধ্যকার epic war চলছে, যেই epic war এর বড় অংশ আবার সাংস্কৃতিক লড়াই। একদিকে comicon, anime, foodbank, ice today, daily star shout, dhaka club এর জগতটা ও তাদের কমিউনিটির লোকরা, অন্যদিকে জয়িতা, চারুকলা, দেশি দশ, পাঠক সমাবেশ কেন্দ্র, সোহরাওয়ার্দি উদ্যান ও টিএসসির শুদ্ধ বাঙালিয়ানা ও লালন চর্চা কমিউনিটির লোকরা। এই লড়াইটা ভয়ংকর হয়ে উঠে ২০১৩ এর ফেব্রুয়ারিতে শাহবাগের আন্দোলনটার সময়ে, যখন রাজাকারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন গ্রুপ অবরোধ শুরু করলো এবং সেই গ্রুপদের রাজাকারবিরোধি অবরোধের আড়ালে চলছিলো বাঙালি জাতীয়তাবাদের চরমত্ব চর্চার চেষ্টা, to say in easy term, elimination of all foreign elements and bolstering of শাড়ি পরে পান্তা খাওয়া on weaponized level. তখনই নাস্তিক ব্লগারদের কমিউনিটিটা বড় দুইভাগ হয়ে গেলো, একদিকে Faruq Hasan ভাইয়ের মতো পশ্চিমা আধুনিক ধরনেরা, অপরদিকে উদীচির নেত্রি সঙ্গিতা ইমাম, মারুফ রসুল, ইমরান এইচ সরকারের মতো পাঞ্জাবি শাড়ি বাঙালিয়ারা। সেই লড়াইতে হয় ওরা জিতবে আমরা লাশ হবো নয় আমরা জিতবো ওরা লাশ হবে এরকম পর্যায়ে ব্যাপারটা চলে গিয়েছিলো, bridging became impossible. ওইপক্ষতে আবার একটা ব্যাপার ছিলো যে আব্দুর রাজ্জাক, সলিমুল্লাহ খান, আহমদ শরিফ, আহমদ ছফা, হুমায়ুন আজাদ, সিরাজুল ইসলাম চৌধুরি, আব্দুল্লাহ আবু সাইদ এর মতো "কিছুটা সাহিত্যিক, কিছুটা বৈজ্ঞানিক" বোদ্ধা বা intellectual রা ছিলো, তখন আমি এই ছোটলোকটা এই বড় আত্মঘাতি পরিকল্পনাটা নেই যে ২০১৩ সালের যে অ্যানিমে ও কমিকস কমিউনিটি ছিলো তার সাথে যোগাযোগের চেষ্টা এবং তাদের মধ্যে এরকম super intellectuals তৈরি করা যাদেরকে ব্যবহার করা হবে বাংলাদেশের মধ্যকার communistic ও nationalistic intellectual দেরকে প্রতিস্থাপন করে বাংলাদেশের বুদ্ধিস্তর বা intelligencia কে আমাদের পক্ষে নিয়ে আসা।

in the beginning

আমার বড় পরিচয় হচ্ছে আমি নাস্তিক এবং নাস্তিকতা, বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস নিয়ে নিজ আগ্রহ থেকে পড়ার ও জানার চেষ্টা করতাম নাস্তিকদের ব্লগ ও ফেসবুক পোস্ট থেকে। তবে সেটা শুরু হয় ২০১০ সালে, ২০১০ এর আগে আমি আস্তিক ছিলাম ও জাকির নায়েককে খুব ভালোবাসতাম। আমি কোনো বড় পরিবারের লোক না, সাধারন মানুষের পর্যায় থেকে আগত আমি ছোট একজন মানুষ। স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায় এভাবে চললো জীবন। ২০১০ এ নাস্তিক পুরো হবার পরে আমার জীবন বড় রকমভাবে বদলে যায়। আমি ছেোটকাল থেকে জাপানিজ কার্টুন তথা অ্যানিমে এবং ভিডিওগেম এর প্রতি কড়া আসক্ত ছিলাম কিন্তু পাপবোধ মনে লাগতো বলে একটু cringe বা বিকর্ষনবোধ অনুভব করতাম। নাস্তিক হবার পরে সে বাধাটা চলে গেলো ফলে পড়ালেখা সাথে আমার গেম ও অ্যানিমেবাজি দুর্ধর্ষভাবে চলতে থাকলো। যে নাস্তিক লেখকদের দুর্ধর্ষ লেখা পড়ে আমার পরিবর্তন হলো, জীবন জগত দর্শন উদ্দেশ্য সম্পর্কে বহু জিনিস শিখলাম যা আগে ভেবে দেখিনি, সেই নাস্তিকদের প্রতি কড়া কৃতজ্ঞতাবোধ থেকে এবং আমাকে যে ধর্মীয় পরিবেশে বড় করা হয়েছে, সেই পরিবেশটা পরিবর্তন করার একটা "প্রতিশোধ স্পৃহা" থেকে আমি শুরু করলাম ইন্টারনেটে বিভিন্ন প্রাযুক্তিক ও বৈজ্ঞানিক তথ্যের course তথা MOOC পড়া সাথে পশ্চিমা বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক বিভিন্ন ব্লগ ও সাইট পড়া। আমার বেশি আগ্রহ কম্পিউটার ও ইলেকট্রনিক যোগাযোগব্যবস্থা তথা network এর খাতের দিকে তাই ওই জগতটা নিয়ে বেশি পড়তাম, নাস্তিকদের এসব পড়ার পাশাপাশি। ব্লগযুগের বহু নাস্তিকদের নাম মগজে আসলো ও তাদের সাহায্য করার ইচ্ছাও রইলো। এরপরে ২০১২ সালের সেপ্টেম্বার মাসের দিকে কুখ্যাত নাস্তিক ব্লগসাইট মুক্তমনা ব্লগে বাংলাদেশের ঢাকাতে নাস্তিকতা ও বিজ্ঞানপ্রচারটা মাঠ পর্যায়ে করবার প্রকল্পের ঘোষনা দেখার পরে সেটাতে যোগদান করি, আমি চেষ্টা করি তাদেরকে যতটা সম্ভব সাহায্য করতে আস্তিক নাস্তিক বিতর্কগুলোতে, বিবর্তন নিয়ে বিতর্কে defend করতে genetics এর কিছু জিনিস পড়া শুরু করি, সোজা কথাতে বললে পড়ার remix, সেসময়ে আমি মননে খুব academic ঘরানার ছিলাম, চোখে চশমা গায়ে সুট বগলে ফাইল বা কম্পিউটার ওরকম academic person এর দৃশ্যে যেরকম বুঝা যায় সেরকম। তবে এর মাঝখান দিয়ে যে আরেকটা যুদ্ধ ঘটে যাচ্ছিলো, সেটা আমার অগোচরে ছিলো, যা আমি বড় রকমে দেখতে পাই ও যার শিকার হই ২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারির পর থেকে।

Friday, November 23, 2018

লড়াইয়ের বৈধকরন (justification)

চিন্তাংশ (meme) এর ব্যাপার হচ্ছে তা ছড়ায় ও প্রজন্মান্তর টিকে থাকার চেষ্টা করে। ইসলামি জিহাদি, কমিউনিস্ট গনহত্যাকারি, জাতীয়তাবাদি সমাজতান্ত্রিকসহ যতরকম আদর্শ আছে, তাদের ভয়াবহতা যদি কিছু থাকে, সেটা তাদের হত্যাযজ্ঞতে যতটা না, তার চেয়ে বেশি হচ্ছে তার আদর্শিক ব্যবস্থা ও তার সাথে সম্পর্কিত ঐতিহাসিক বর্ণনা বা narrative টা রাজত্বকারী করে তাকে টিকিয়ে রাখা। সহজ ভাষাতে বললে, নামাজিরা টিকে থাকবে ও নাস্তিকদের গবেষনা তথ্য বিলুপ্ত হয়ে যাবে এরকম হচ্ছে ব্যাপারটা।

Monday, August 27, 2018

প্রশিক্ষনাবলী - training

আস্তিকদের প্রতিটা মিথ্যাচারের জবাব আগের লেখাগুলোতে দেওয়া হয়ে গেছে। আস্তিকদের কথার জবাব দিতে যে জ্ঞানগুলো দরকার ছিলো নির্দিষ্ট কি কি বিষয়তে, সেটাতে দক্ষ এক বা একাধিক নাস্তিকদের দরকার ছিলো, যেটা ভাগ্যক্রমে হয়ে গেছে বাংলাভাষি নাস্তিক লেখকদের ধরন বা type অনুযায়ী যেটা নিয়ে বর্ণনা দিবার চেষ্টা পরে হবে। এই লেখাটা তৈরি করা হচ্ছে নাস্তিকদের জীবনাচরন সংস্কৃতি কিরকম হবে ও নাস্তিক হিসাবে বিভিন্ন করা প্রশ্নের জবাব দেওয়া। মানুষসহ সব চিন্তাশীল বস্তু যার মধ্যে AI ও আছে, তাদের চিন্তার খাতের বস্তুগুলো নির্ভর করে পরিবেশ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের উপরে ও সেটার জন্য চিন্তাতে সম্পূর্ণতা বা অসম্পূর্ণতা থাকতে পারে যেমন কোনোকিছু অনুভব করা কিন্তু সঠিকভাবে বর্ণনা করতে না পারা, যার জন্য এই লেখাটা অসম্পূর্ণ মনে হতে পারে। লেখাটা edit করে ক্রমান্বয়ে তথ্য যুক্ত করা হবে প্রশিক্ষনের প্রয়োজনে।

প্রথমে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয়টা সেটা হচ্ছে যে বাংলাভাষি নাস্তিক সমাজে আন্তর্জাতিক রাজনীতির capitalist বা ধনতান্ত্রিক খাও দাও ফুর্তি করো উপভোগ নীতি vs communist বা কেউ খাবে খাবেনা তা হবেনা, জোর করে সবাইকে সমান করাতে হবে নীতির লড়াইটা বড় রকমে দেখা যায়। অন্যান্য নাস্তিক সমাজের হিসাবের তুলনায় এখানে capitalist communist অনুপাতটা বেশিমাত্রায় evenly spread বলে হয়তো এরকম।  এর সাথে জড়িত আছে বাঙালি সংস্কৃতির চর্চা মানে কি কি সংস্কৃতি বাঙালি হবে এবং বাঙালি হবেনা তা নিয়ে চলমান লড়াইটা ও তার পক্ষরা মানে belligerent রা। বাঙালি সাংস্কৃতিক গ্রুপগুলোকে বুঝা যায় তাদের তবলা, একতারা ব্যবহার, লালন রবীন্দ্র নজরুল এসবের গনহারে চর্চা এবং তাদের প্রতিপক্ষ পশ্চিমা সাংস্কৃতিক জনগন যাদের বুঝা যায় অ্যানিমে দেখা, গেম খেলা, musical.ly দিয়ে গানের তালে নাচার আধুনিক ভিডিও তৈরি, কমিকস সংগ্রহ ও পড়া, ফেসবুক ব্লগ টুইটারে এসব নিয়ে বিতর্ক করা মন্তব্য করা এসবের মাধ্যমে।

Friday, June 22, 2018

কুরান কি আসলেই অবিকৃতভাবে সংরক্ষন করা হয়েছিলো? (২০১৮ এর আপডেট গবেষনা প্রমানসহ)


original written by abdullah gondal https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=2161303897433427&id=100006615126777

translated in bangla

সানাঈ পান্ডুলিপিতে দেখা যায় যে কুরানে সম্পাদনা করা হয়েছিলো। এখানে নিচের দিকে প্রদর্শিত লিখনে এখনো আদি আয়াতগুলো দেখা যায়। দাবি করা হয় এটাই খলিফা উসমানের ছড়ানো উসমানি কুরান। সে অন্যগুলো কেনো পুড়িয়েছিলো?

https://www.facebook.com/permalink.php?story_fbid=2044827979081020&id=100006615126777

সামারখন্ড এর পান্ডুলিপি দেখায় অক্ষরগত পার্থক্য যেখানে শব্দসমূহ হারিয়ে গেছে

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2043793239184494&id=100006615126777
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2043795415850943&id=100006615126777


বহু আয়াত হারিয়ে যাওয়ার দাবি আছে। যার একটা হচ্ছে স্তনদুধ পানের আয়াত, যেটা নিয়ে একাধিক হাদিসে বলা আছে

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2002138860016599&id=100006615126777

বহু আয়াত সংক্ষেপ করা হয়েছে
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2007296466167505&id=100006615126777

কুরান ২:২৩৮ এ একটা শব্দ সম্পাদিত ও নেই কেনো? এটা বহু জায়গাতে বর্নীত হয়েছে। নিচের হাদিসগুলো দেখুন
https://sunnah.com/muslim/5/263
https://sunnah.com/abudawud/2/20
https://sunnah.com/malik/8/27
https://sunnah.com/nasai/5/25

কিতাব আল মাসাহিফ, সুয়ুতিস ইতকান, আল ফিহরিস্টে বর্নীত সংস্করনগুলো যদি পড়েন তাহলে লেজেগোবর হয়ে যাবে বহু জায়গাতে
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2037142549849563&id=100006615126777

মুহাম্মাদ নিজে আয়াত ভুলে যেতো
https://sunnah.com/muslim/6/266
https://sunnah.com/bukhari/80/32
https://sunnah.com/bukhari/52/19

নবীর ভুল কেউ ধরিয়ে দিলে তখনই আয়াতে সম্পাদনা হতো, এই হাদিসে দেখুন
https://sunnah.com/urn/42730

আল্লাহ কেনো রোজার সময় নিয়ে দ্বিধাতে ছিলো, কেনো তিনি আরেকটা শব্দ পরবর্তীতে যুক্ত করলো?
https://sunnah.com/urn/41930

সাহাবাদের মধ্যে সূরা শামস নিয়ে মতভেদ ছিলো। এখানে আমরা একটা আয়াত সম্পর্কে জানতে পারি যা বিতর্কিত ও বর্তমানে পাওয়া যায়না

https://sunnah.com/bukhari/62/90
https://sunnah.com/bukhari/62/89
https://sunnah.com/bukhari/79/52

একাধিক লিখিত সংস্করন আছে কুরানের ও সেগুলোর পার্থক্য এমন যে পুরো শব্দই হারিয়ে যায়, অক্ষর যুক্ত করা হয়, একবচনকে বহুবচন করা হয় ইত্যাদি
https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2059751447588673&id=100006615126777

শয়তানি আয়াতের ঘটনা মুহাম্মাদের যেকোনো কথার উপরে সন্দেহ ছুড়ে দেয় বিশেষ করে যখন কুরানের ২২:৫২ তে স্বীকার করা হয় যে শয়তান নবী রাসুলদেরকে প্রতারিত করতে পারে আল্লাহর বানী কোনটি সে ব্যাপারে।

https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=2055549591342192&id=100006615126777&_rdr



Monday, June 4, 2018

বিক্ষিপ্ত চিন্তাসমূহ



rationalwiki নামক একটা উইকি আছে যেটাতে rational বা বাস্তববাদি চিন্তাধারার লেখা প্রকাশ ও বিভিন্নধরনের কুসংস্কার ও মিথ্যাচার ধরা হয় বলে দাবি করা হয়। আমার training এর একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ এখানে কেটেছিলো ও পশ্চিমের ষড়যন্ত্র তত্ত্বপ্রচারক কমিউনিটির ষড়যন্ত্রগুলো সম্পর্কে ভালো রকমের ধারনা পাই এখান থেকেই। উদাহরন: ভ্যাকসিন করিয়ে রোগ থেকে রক্ষা করার হাত থেকে মানুষকে সরাতে ভ্যাকসিনের বিরুদ্ধে ভ্যাকসিন ভুয়া হবার মিথ্যাচার রটানো ও তা বিজ্ঞান বলে দাবি করা।




tor baap পেজ এবং sahil mahmood khan প্রফাইলের পোস্টের দৌড় দেখে মনে পড়ে গেলো চেলিব্রেটিদের স্ট্যাটাস সমগ্র নামক পেজটার কথা, নাস্তিক ব্লগার নীলয় নীল পরিচালিত জনবিচ্ছিন্ন কিন্তু সেলিব্রেটি দাবিদারদের পোস্ট নিয়ে গঠিত আরেক জনবিচ্ছিন্ন পেজের পরিহাস/irony টা। এই irony টা এতটা ঘটতো না যদি নাস্তিক ব্লগাররা war dialing এর প্রজেক্টে থাকতো। war dialing হচ্ছে বিভিন্ন পূর্বে-অজানা টেলিফোন নাম্বারে ডায়াল করার ব্যাপার এবং ইন্টারনেটের যুগে বিভিন্ন ইন্টারনেট লিংকে যাওয়ার ব্যাপারটাও এর মধ্যে পড়ে। চিন্তা করে দেখুন কেউ war dialing করে tor baap পেজ এর মতো জায়গা খুজে পেলো ও সেখান থেকে লোকজনের প্রফাইল ধরে ধরে নাস্তিকতা ও বিজ্ঞান প্রচারের কাজে গেলো।




অনলাইনে ব্লগের সময় থেকে নাস্তিকদের বিভিন্ন বড় ঘটনা যেমন প্রীতি ইমতিয়াজ প্রেম ফাস হবার ঘটনা, শাহজাহান বাচ্চুর হত্যা, শাহবাগের ঘটনা ও আরো অনেক বার দেখেছি যে অনলাইনে প্রবাসি বিএনপি কর্মীদের দেখেছি পোস্ট দিতে যে কিভাবে নাস্তিক ব্লগাররা আওয়ামি স্বৈরতন্ত্র সমর্থন করে গুম খুনের পক্ষে কথা বলেছে ও আজ তাদের নিজেদের উপরে গিয়ে লাগছে তার কামড়। নাস্তিক ব্লগাররা আসলেই আওয়ামি স্বৈরতন্ত্রের ষড়যন্ত্রের অংশ ও সমর্থক ছিলো কিনা এটার উপরে উত্তর লাগবে প্রচুর তথ্যপ্রমানসহ ও সাথে এটা প্রমান করতে হবে যে এই অনলাইন বিএনপি কর্মিগুলো যারা ইউরোপ ও নর্থ আমেরিকার বিভিন্ন দেশে অবস্থান করে শ্রম দিচ্ছে, তারা পশ্চিমা ইংলিশ মিডিয়াম সংস্কৃতির ছেলেমেয়েদের সাথে কতটা জড়িত আছে। এই ব্যাপারটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় ও ২০১৩ সালের শাহবাগ ঘটনার সময়ে বিএনপি কর্মীবাহিনিদের বড় উত্থান ও বাঙালি সাংস্কৃতিক চরমপন্থীদের আস্ফালনের সময়ে প্রথম চিন্তা করেছিলাম।

উদ্যম ও উৎসাহ শেষ হয়ে যাওয়া ও অনুভব না করাটা কি সাধারন প্রাকৃতিক নাকি এতে মনোচিকিতসার উপকরনসমূহ জড়িত হওয়া ছাড়া শেষ হবেনা ও তা কত পরিমানে লাগবে, তা একটা জানার বিষয়। মিত্র ও শত্রুপক্ষীয় আদর্শসমূহের বিভিন্ন অনুসারিদেরকে একটা সময়ে যেরকম আনন্দময়ি উৎসাহের সাথে তার আদর্শের চর্চা করতে দেখতাম প্রচারনা ও কর্মের মাধ্যমে, তার দৃশ্যমান হ্রাস দেখে চিন্তাটা মগজে আসলো।

Monday, May 28, 2018

উপদেশ সমগ্র

এই পোস্টে পাঠকদের জন্য চিন্তামূলক বিভিন্ন উপদেশ ও প্রশ্ন থাকবে

* এমনটা কি হওয়া সম্ভব যে কেউ শুধু বন্ধুত্ব ও সম্পর্করক্ষার স্বার্থে খরচ করবে, অন্যকোনো স্বার্থে না?